ইতিমধ্যেই ইনস্টাগ্রামে এসেছে ভেরিফিকেশন ব্যাজ। ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে একটি নীল চেকমার্ক ব্যাজ পাওয়া যায়। যে অ্যাকাউন্টে এই ভেরিফিকেশন ব্লু চেকমার্ক থাকে, অন্য ব্যবহারকারীদের কাছে সেই অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা তৈরি করে।
এমন ব্লু চেকমার্ক এখন অনেক জায়গাতেই দেখা যায়। টুইটার, ফেসবুক টিন্ডারের মতো প্ল্যাটফর্মে দেখা যায়। বোঝা যায়, এই প্ল্যাটফর্মটি নিশ্চিত করেছে ওই অ্যাকাউন্টটি বিশ্বস্ত।
যেকোনও ব্যক্তি ইনস্টাগ্রামে এই যাচাইকৃত ব্যাজ পাওয়ার অনুরোধ করতে পারেন। তবে ইনস্টাগ্রাম এই বিষয়ে খুবই কড়া। বেশ কিছু মানদণ্ড পেরিয়ে তবে পাওয়া যেতে পারে এই ব্যাজ।কীভাবে আবেদন করা যাবে-
প্রথমেই ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে যেতে হবে। তারপর উপরের ডানদিকে কোণায় হ্যামবার্গার আইকনে ট্যাপ করতে হবে।
এরপর সেটিংসে গিয়ে ট্যাপ করতে হবে অ্যাকাউন্ট-এ। এরপর ‘রিকোয়েস্ট ভেরিফিকেশন’-এ ট্যাপ করতে হবে।
এখানেই আসবে একটি আবেদন ফর্ম, সেটি যথাযথভাবে পূরণ করে ফেলতে হবে।
সরকারি পরিচয়পত্রের ছবিও জমা দিতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স বা পাসপোর্ট হতে পারে। ব্যবসার জন্য, একটি ইউটিলিটি বিল, একটি অফিসিয়াল ব্যবসায়িক নথি বা ট্যাক্স ফাইলিং নথি দেওয়া যেতে পারে।
এরপর সেটি জমা দিয়ে দিতে হবে। তারপর যা করার ইনস্টাগ্রামই করবে।
ইনস্টাগ্রামের দাবি, তাদের একটি প্রতিনিধি দল এই আবেদন পর্যালোচনা করে দেখবে। তারপর, ওই অ্যাকাউন্টের নোটিফিকেশ ট্যাবে একটি প্রতিক্রিয়া পাওয়া যাবে। ইনস্টাগ্রাম খুব স্পষ্টই বলেছে যে, তারা কোনও ভাবেই কোনও ইমেইল পাঠাবে না, টাকা চাইবে না বা অন্যভাবে যোগাযোগ করবে না।
কয়েক দিন বা এক সপ্তাহের মধ্যে অ্যাকাউন্ট হোল্ডার সরাসরি হ্যাঁ বা না উত্তর পেয়ে যাবেন।