আইপে সিস্টেম, ডি মানি, রিকার্সন ও গ্রিন অ্যান্ড রেড টেকনোলজিস লিমিটেডের পর এবার পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার (পিএসপি) হিসেবে প্রাথমিক অনুমোদন পেয়েছে পাঠাও। আর এর মাধ্যমেই ডিজিটাল লেনদেনের সুযোগ পেলো রাইড শেয়ারিং প্রতিষ্ঠানটি।
প্রথম দফায় অবৈধতার কারণে বন্ধ হলেও এবার বৈধভাবেই লেনদেনের নিজস্ব প্ল্যাটফর্ম ‘পাঠাও পে’ নিয়ে আসছে দেশীয় এই প্রযুক্তি জায়ান্ট। এর ফলে এখন প্রতিষ্ঠানটি যেকোনো ব্যাংক, কার্ড ও মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠান থেকে সরাসরি অর্থ গ্রহণ করতে পারবে নিজেদের ডিজটাল ওয়ালেট থেকে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন নিয়ে ইস্যু করতে পারবে ই-মানি।
বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার বা পিএসপি হিসেবে পাঠাও পে–কে অনাপত্তি দিয়েছে। তবে তাদের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের পরই চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম।
২০১৫ সালে জীবনকে সহজ করার স্বপ্ন নিয়ে মুঠোফোনের অ্যাপ্লিকেশনভিত্তিক পরিবহনসেবা চালু করে তিন বন্ধু ফাহিম সালেহ, হুসেইন ইলিয়াস ও সিফাত আদনান। ফাহিম যুক্তরাষ্ট্রে ঘাতকের হাতে নিহত হয়। এখন পাঠাওকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে কাজ করছেন প্রধান নির্বাহী হিসেবে হুসেইন মো. ইলিয়াসে এবং প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা (সিটিও) সিফাত আদনান। আর ২০১৮ সালের ২৪ মে চালু করা হয় মোবাইল ওয়ালেট পরিষেবা পাঠাও পে।