ঢাকা | শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬ পৌষ ১৪৩১ |
২৩ °সে
|
বাংলা কনভার্টার
walton

শতভাগ নিরাপদ খাদ্যের প্রতিশ্রুতি নিয়ে এলো ‘ঘরের বাজার’

শতভাগ নিরাপদ খাদ্যের প্রতিশ্রুতি নিয়ে এলো  ‘ঘরের বাজার’
শতভাগ নিরাপদ খাদ্যের প্রতিশ্রুতি নিয়ে এলো ‘ঘরের বাজার’

অনলাইন কেনাকাটার গতিশীল করার ক্ষেত্রে, ’ঘরের বাজার’ পরিচিতি পেয়েছে গ্রাহকের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল, স্থায়িত্ব এবং সন্তুষ্টি অর্জনের প্রতিষ্ঠান হিসেবে। প্রতিষ্ঠানটি দেশের মানুষকে সেরা ভেজাল মুক্ত ও নিরাপদ পণ্য পৌঁছে দিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

একটি স্বাস্থ্যসম্মত জীবনধারার জন্য নিরাপদ খাদ্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা ঘরের বাজার অনুধাবণ করে। তারা একটি বিশেষ অনলাইন স্টোর তৈরি করেছে বিভিন্ন ধরনের ভেজাল মুক্ত ও নিরাপদ শুকনো ফল, বাদাম, বীজ, গাওয়া ঘি, খাঁটি সরিষার তেল, এবং খাঁটি মধু দিয়ে। পণ্যের মানের বিষয়ে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

এ জন্য প্রতিটি পণ্য বেছে নেওয়া হয় খুব সাবধানে। ’ঘরের বাজার’ টিমের লক্ষ্য শুধুমাত্র একটি অনলাইন স্টোর হওয়া নয়, বরং বাংলাদেশে ১০০ ভাগ বিশুদ্ধ এবং নিরাপদ খাদ্য পণ্যে নেতৃত্ব দেওয়া। ঘরের বাজারের লক্ষ্য উচ্চ-মানের ও টেকসই পণ্য সরবরাহ এবং গ্রাহক সন্তুষ্টির মাধ্যমে সুনাম অর্জন করা। তারা সর্বদা সেরা পণ্য এবং দুর্দান্ত পরিষেবা দেওয়ার মাধ্যমে শক্তিশালী সম্পর্ক তৈরি করতে চায়।

ঘরের বাজারের কাছে কোয়ালিটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তারা যা কিছু অফার করে তা সর্বোত্তম মানের, এবং তারা টেকসইয়ের বিষয়ে ও যত্নশীল। তাদের ‘সকল পণ্য মানুষ এবং পরিবেশের জন্য উত্তম’, নিশ্চিত করার লক্ষ্যে তারা সর্বদা নৈতিক এবং পরিবেশবান্ধব নিয়ম মেনে চলে।

স্বাস্থ্য, স্থায়িত্ব এবং গ্রাহক সন্তুষ্টির প্রতি গভীর উত্সর্গের সাথে ঘরের বাজারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এর প্রতিষ্ঠাতা মো. নাজমুস সাকিব এবং জামসেদ মজুমদার। বাণিজ্য তাদের লক্ষ্য নয়। তাদের লক্ষ্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন নিশ্চিত করা, স্থায়ী সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং দেশের ভবিষ্যৎ টেকসই উন্নয়নে অবদান রাখা।

ঘরের বাজার'এর বিক্রয়ের চিত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানটির সামগ্রিক বিক্রির প্রায় ২০ শতাংশ হয় প্রবাসীদের পরিবারে। অর্থাৎ প্রবাসীরা বিদেশ থেকে পেমেন্ট করেই নির্বিঘ্নে তাদের বাসায় পণ্য পাচ্ছে। ঘরের বাজারের এক্ষেত্রে বিশেষত্ব হচ্ছে- প্রতিষ্ঠানটি দেশের অন্যতম বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান, যারা প্রবাসীদের নিরবচ্ছিন্ন পণ্যসেবা দিয়ে আসছে।

প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা বলছেন, রেমিট্যান্স যোদ্ধারা দেশের জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে। তাদের পরিবারে নিরবিচ্ছিন্ন সেবা দিতে পেরে আমরা আনন্দিত।

জামসেদ মজুমদার গ্রাহকদের সাথে দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে তোলার উপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, আমরা চাই গ্রাহকরা আমাদের বিশ্বাস করুক এবং ঘরের বাজার কমিউনিটির পার্ট হিসেবে অনুভব করুক। ঘরের বাজারে ক্রেতারা শুধু ক্রেতা নয়; তারা আমাদের ঘরের বাজার পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য।

মো. নাজমুস সাকিব বলেন, ঘরের বাজার বাংলাদেশের মানুষের কাছে অনুরণিত হওয়ার বিষয়টি আশ্চর্যজনক, বিশেষ করে জামশেদ মজুমদারের মধু বাদামের আলোচিত ভিডিওর মাধ্যমে। এই স্বীকৃতি ব্যতিক্রমী প্রাকৃতিক পণ্য সরবরাহ করার ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিশ্রুতির কথা বলে।

ঘরের বাজার এমন একটি ভবিষ্যৎ কল্পনা করে যেখানে ভেজাল মুক্ত ও নিরাপদ খাবার পাওয়া খুব স্বাভাবিক বিষয় হবে। তারা সবার জন্য নিরাপদ খাদ্য সহজলভ্য হিসেবে দেখতে চায়, যা শুধুমাত্র স্বাস্থ্যের জন্য ভালো হবে না, বরং পরিবেশের জন্যও উপকারী হবে।

ঘরের বাজার
আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
Transcend