ঢাকা | শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬ পৌষ ১৪৩১ |
২০ °সে
|
বাংলা কনভার্টার
walton

বাড়ছে কিউআর কোডের ব্যবহার! বিপদ লুকিয়ে সেখানেই?

বাড়ছে কিউআর কোডের ব্যবহার! বিপদ লুকিয়ে সেখানেই?
বাড়ছে কিউআর কোডের ব্যবহার! বিপদ লুকিয়ে সেখানেই?

এই কোড হলো সাদা-কালো কিছু পিক্সেলে ভরা একটি বর্গাকার বাক্স

বারকোডের আইডিয়া নিয়েই নতুনভাবে তৈরি হয় কিউআর কোড। বারকোড স্ক্যান করেও তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব ছিল। তবে তাতে শুধু ২০টি অক্ষরই সংরক্ষণ করা সম্ভব ছিল।

১৯৯৪ সালে জাপানি ইঞ্জিনিয়ার মাশাহিরো হারা আবিষ্কার করেন ৪ কোনা বক্সের সাদা কালো পিক্সেলে ভরা স্কানেবল কিউআর কোড। যার ফলে আগের বারকোডের চেয়ে ১০ গুণ বেশি দ্রুত এবং অধিক তথ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়।

QR Code-এর পূর্ণাঙ্গ রূপ Quick Response Code। দ্রুততার সঙ্গে কিউআর কোডের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ (ডাটা এনকোড) করা যায় বলে এই নাম। এই কোড হলো সাদা-কালো কিছু পিক্সেলে ভরা একটি বর্গাকার বাক্স, যার মধ্যে সংরক্ষণ করা যায় প্রায় ৭ হাজার অক্ষর বা সংখ্যা।

কোডটি স্ক্যান করলেই পাওয়া যাবে সব তথ্য। বিভিন্ন প্রকার তথ্য সংরক্ষণে কিউআর কোড ব্যবহার করা হয়।

কোনো পণ্যের তথ্য যাচাই, ওয়াইফাই কানেক্ট করতে অথবা কারও মোবাইল নম্বর নিতে এই কোড ব্যবহার করা হয়। যেমন- পত্রিকায় কোনো ফোনের বিজ্ঞাপন দিলে তার পাশে কিউআর কোড দেওয়া হয়।

কিউআর কোডে যেহেতু ব্যক্তিগত তথ্য বা পাসওয়ার্ড ইনপুট দেওয়া সম্ভব। তাই যে কোনো স্থানে ম্যানুয়ালি পাসওয়ার্ড দেয়ার বদলে কিউআর কোড ব্যবহার করা দ্রুত ও নিরাপদ।

প্লেনের টিকিট থেকে শুরু করে অ্যাপ ডাউনলোড আজকাল কিউআর কোডের ব্যবহার হয়।

কিউআর কোডে,বিপদ
আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
Transcend